আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ || শিশুদেরকে সঠিক এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা প্রতিটা ফ্যামিলির গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য।

  হ্যালো ছোট্ট বন্ধুরা তোমাদের জন্য আমরা একটি নতুন এপিসোড শুরু করতে যাচ্ছি যে এপিসোড এর মূল মন্ত্র এবং মূল দেখাই তোমরা।

আমরা আমাদের এই নতুন ব্লগের মাধ্যমে তোমাদেরকে বিভিন্ন রকমের আনন্দদায়ক টিপস এন্ড ট্রিকস শেয়ার করব। যেগুলো ধরা তোমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং সুন্দর এবং হাসিখুশি জীবন যাপন করতে পারবে।

তোমরা প্রতিনিয়ত ও আমাদের এই ছোট্ট ওয়েবসাইটে এসে তোমাদের হাসি খুশি এবং আনন্দদায়ক সময় আরো আনন্দদায়ক করে কাটাতে পারবে।

আমাদের এই ব্লকের প্রধান উদ্দেশ্য হলো ছাত্রদেরকে নিয়ে শত্রুরা যাতে এই ব্লগের মাধ্যমে অর্থাৎ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষা নেওয়া এবং আনন্দদায়ক টিপস এন্ড ট্রিক্সস পেয়ে যেতে পারে সেই বিষয়ে আমরা চিন্তা করে এই আর্টিকেল ব্লগ টি তৈরি করেছি।

একটি শিশুকে সুন্দর মস্তিষ্কের করে তৈরি করার জন্য তার প্রয়োজন একটি সঠিক গাইডলাইন। তাই আমরা আপনাদের বাচ্চাদেরকে সেই সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার জন্য সর্বদা চেষ্টা করি। আমরা জানি আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আজকের শিশু একদিন আমাদের পৃথিবীতে উজ্জ্বল করবে এবং আমাদের দেশকে পৃথিবীর বুকে একটি জনপ্রিয় স্থান দখল করতে সাহায্য করবে।

আমরাই এর আগে অনেকবার দেখেছি যে আমাদের দেশের শিশুরা পৃথিবীর বুকে অনেক সফলতার চাবিকাঠি বয়ে এনেছে। আমাদের আজকের শিশু আগামী দিনের সফল একজন ব্যক্তি হওয়ার স্বপ্ন আমরা প্রতিনিয়ত দেখেছি এবং বাস্তবতা অনেকবার প্রমাণিত হয়েছে।

প্রতিটা শিশুর জন্মের পরে পবিত্র হয়ে জন্মগ্রহণ করে। এবং তাকে পবিত্রভাবে গড়ে তোলার দায়িত্ব একটি ফ্যামিলির একটি সমাজের তথা একটি রাষ্ট্রের। তাদেরকে সঠিক এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার একটি রাষ্ট্র একটি পরিবার এবং একটি সমাজের মূল মন্ত্র। কারন একটি শিশু যদি সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার মানে একটি সমাজ সঠিকভাবে তথা একটি দেশ সঠিকভাবে গড়ে উঠবে। এবং এক সময় সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিবে এই শিশুরা।

প্রতিটা শিশুকে এই যেমন ভাবে যত্ন করা উচিত যেমন ভাবে যত্ন করলে তারা তাদের মানসিক বিকাশ ঘটাতে পারে এবং সঠিকভাবে শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে।

তাদেরকে নৈতিক শিক্ষা দানের সুযোগ করে দিতে হবে যাতে তারা নৈত্তিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয় এবং মূল্যবোধের জাগ্রত ঘটাতে পারে।

প্রতিটি শিশুর মধ্যে একটি অলৌকিক শক্তি রয়েছে যে শক্তিগুলো শুধুমাত্র তাদের মানসিক বিকাশের মাধ্যমে জাগ্রত হতে পারে। তাই তাদেরকে পরিমিত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সঠিক গাইডলাইন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ শিক্ষা দানে বাধিত করতে হবে।

আজকের এই শিশু একদিন আমাদের মুখ উজ্জ্বল করার দৃষ্টান্ত হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমরা তাদেরকে সুশিক্ষায় এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করব। সময় মতো স্কুলে ভর্তি করা এবং সঠিক শিক্ষা দানের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক এবং সর্বোপরি সকল শিক্ষায় শিক্ষিত করার মাধ্যমে একজন দক্ষ ব্যক্তি হিসেবে গঠন করার একটি ফ্যামিলির একান্ত এবং অন্যতম দায়িত্ব।

প্রতিটা শিশু জন্মের পর থেকে অবস্থাকে তাদেরকে যেটা বোঝানো হয় তারা সেটাই বুঝে নেয়। তাই তাদেরকে সঠিক দিক নির্দেশনা এবং সঠিক গাইডলাইন এর অভাব পড়ে থাকে। তাই তাদের অভাব মিটানোর জন্য পরিবার সবথেকে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। একটি সঠিক গাইডলাইন এর জন্য পরিবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই পরিবারের সংঘ এবং বাচ্চাদেরকে সবসময় নিজেদের আড়াল এর বাইরে রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে। তাদের পরিমিত এবং সময়মতো খাদ্য ধরনের অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তাদের দিকে খেয়াল রাখতে হবে তারা যাতে অশালীন এবং অনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে লিপ্ত না হয়।

একটা ছোট্ট শিশুকে প্রথম পর্যায়ে যা শিক্ষা দেওয়া হবে তাই শিখবে তাই তাদেরকে ভালো ভালো শিক্ষায় শিক্ষিত করার মাধ্যমে অভ্যাস গঠন করতে হবে।

পৃথিবীতে সবাই একদিন শিশু হিসেবে জান্নাত গ্রহণ করেছে এবং তারা আস্তে আস্তে বড় মানুষ হিসেবে গড়ে উঠেছে কিন্তু বড় মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার পরে সবাই কিন্তু সঠিক এবং নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারেনি।

চোর-ডাকাত ছিনতাইকারী বদমাশ বখাটে এসিড নিক্ষেপকারী ধর্ষণকারী ইত্যাদি ব্যক্তিগুলো একদিন শিশু ছিল সঠিক শিক্ষা এবং সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার কারণে তারা আজকে তাদের জীবনকে ব্যতিক্রম একটি পথ খুঁজে নিয়েছে এবং তারা আজকের সমাজের চোখে অপরাধী।

তাই আমাদেরকে যে যাই জায়গা থেকে পারিনা কেন শিশুদেরকে সঠিক এবং নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে আগামী প্রজন্মকে সফল এবং সঠিক গাইডলাইন দিয়ে যাব।